
হয় তো কেউ একজন চাই না রিনির বিয়ে হক
হয় তো কেউ একজন চাই না রিনির বিয়ে হক, হয় তো সে রিনিকে ভালোবাসে তাই এমন করেছে।
রিনিকে ভালোবাসে সেটা তো আমাদের একবার বলতে পারতো আমরা দেখতাম।কীন্তু এই সব বাজে কথা
ছরাবে কেনো? হয় তো তার বলার এখন ও সময় হয় নাই। বাদ দাও আব্বু যা হয় ভালোর জন্যই হয়।
বলেই রিয়ান ভাইয়া রুমে চলে গেলো। আমি ও রুমে চলে আসলাম।খুব খুশি খুশি লাগছে মনে হচ্ছে
যে এই কাজটা করেছে তাকে ধরে কয়েক টা চুমু দিয়ে দি।ইস আজ তার জন্য আমি বেঁচে গেলাম।
আরও ভালবাসার গল্প পেতে ভিজিট করুউঃ logicalnewz.com
হয় তো কেউ একজন চাই না রিনির বিয়ে হক
বিকেলে ছাদে গিয়ে দেখি রিয়ান ভাইয়া দাড়ি আছে।পরিবেশ টা খুব সুন্দর, হালকা বাতাস,
কালো মেঘ,খুব সুন্দর। আমি আবার নিচে নেমে আসলাম এসে দুটো কফি করে নিয়ে গেলাম।রিয়ান
ভাইয়ার সামনে কফির মগটা ধরলাম। রিয়ান ভাইয়া কোনো কথা না বলে কফির মগটা নিয়ে খেতে শুরু করলো।
দুজনেই চুপ হঠাৎ রিয়ান ভাইয়া বললো। কীরে আজ মনে হচ্ছে খুব খুশি তুই। হুম আজ আমি খুব খুশি
কারণ আমাকে কেউ দেখতে আসেনি। কেনো বিয়ে করতে চাস না?কাউকে কী ভালোবাসিস? কথাটা
শুনেই ভাইয়ার দিকে তাকালাম।কারণ কোনো দিন ও ভাইয়া আমার সাথে এই ভাবে কথা বলেনি।
আমার ভাবনার মাঝেই ভাইয়া আবার বললো
কীরে কাউকে ভালোবাসিস। না ভাইয়া কাউকে ভালোবাসি না। তাহলে বিয়ে করতে চাস না কেনো?
আসলে ভাইয়া আমি এই পরিবার টাকে ছাড়তে চাই না।আর ছেরে থাকতেও পারবো না। মা যখন মারা যায়,
বাবাও ছেড়ে চলে গেলো তখন। তারপর থেকে কাকু, কাকিমা নিজের মেয়ের মতো নিজেদের বুকে আগলে রেখেছে।
হয় তো কেউ একজন চাই না রিনির
তাদের ছাড়া যে থাকতে পারবো না।কথা গুলো বলতেই চোখ দিয়ে পানি পড়তে শুরু করলাম। রিয়ান ভাইয়া আমার দুবাহু ধরে তার দিকে ঘুরিয়ে চেখের পানি মুছে দিয়ে বললো।
আর কান্না করতে হবে না। তোকে কোথাও যেতে হবে না।তুই সারা জীবন আমাদের বুকেই থাকবি।আমার বাবা,মার রাজকন্যা হয়ে।
আরুশ এর বেস্ট ফ্রেন্ড হয়ে।আর আমার বকাঝোকার মানুষ হয়ে। বলে আর এক মিনিট ও দারালেন না ছাদ থেকে চলে গেলেন।
আমি তার কথার আগা মাথা কীছুই বুজতে পারলাম না। রিয়ান ভাইয়ার ব্যবহার কীছু দিন হলো কেমন পরিবর্তন লাগছে।