
আমি কীছুই বুজতে পারলাম না কী হচ্ছে আমার সাথে
আমি কীছুই বুজতে পারলাম না কী হচ্ছে আমার সাথে, রিয়ান ভাইয়া আমার মাথায় হাত বুলিয়ে
দিচ্ছে আমি তো পুরাই অবাক হয়ে যাচ্ছি এটা ভেবে যে রিয়ান ভাইয়া এমন কাজ করছে এই সব ভাবতে
ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম বুঝতেই পারিনি । সকালে কাকিমার ডাকে ঘুম ভাঙলো। ঘড়িতে দেখলাম
৮:৪০ বাজে।আসে পাশে কোথাও রিয়ান ভাইয়া কে খলাম না।হয় তো অনেক আগেই চলে গেছে,
মানুষটা কখন কী করে বোঝা যায় না।একদম রেডি হয়ে খাবার টেবিলে গেলাম, ওখানে রিয়ান ভাইয়া সহ সকলেই
আরও ভালবাসার গল্প পেতে ভিজিট করুউঃ logicalnewz.com
আমি কীছুই বুজতে পারলাম না কী হচ্ছে আমার সাথে
কলেজ যাবো কাকিমা,প্রতিদিন এই সময় তো কলেজেই যায়। আজ কলেজ যেতে হবে, আজ ও বাড়ি
থেকে তোকে দেখতে আসবে। কথাটা শুনে আবার মন খারাপ হয়ে গেলো। টেবিল ছেরে চলে আসতে
চাইলাম তার আগেই পাশের চেয়ার থেকে রিয়ান ভাইয়া আমার হাতটা ধরে আবার বসালো।
আর চোখের ইশারায় টেবিলে বসে খেতে বললো। আমি আর কথা না বাড়িয়ে চুপচাপ খেয়ে রুমে চলে আসলাম।
আসার সময় কাকিমা হাতে একটা শাড়ি ধরিয়ে দিয়ে বললো এটা পড়তে।তখই রিয়ান ভাইয়া বললো।
সং সেজে অন্য কাউকে দেখাতে হবে না। নরমাল ড্রেস পড় যা। কাকিমাও আর কীছু বলতে পারলো না।
রুমে এসে বসে আছি।আর ভাবছি সত্য এরা আমাকে পর করে দেবে।আচ্ছা আমি না থাকলে ওদের
কষ্ট হবে না।ওদের মন খারাপ হবে না।আজ কাকু আর ভাইয়া অফিসে যায়নি,মেহমান আসবে তাই।
দুপুরের দিকে আসার কথা ছিলো কিন্তু তারােফোন
দিয়ে আসবে না বলে দিয়েছে। কারণ জানতে চাইলে এমন সব আজগুবি কথা বললো যা আমাদের
সকলের মাথার উপর দিয়ে চলে গেছে। কারণ আপনার এক মেয়েকে কয় বার বিয়ে দিতে চান। কাকু
কী বলতে চান কী আপনি,আমার মেয়ের কীসের বিয়ে দিয়েছি।মাথা ঠি আছে আপনার। লোকটি
হুম ঠিক আছে, আজ সকালে একটা ছেলে আমাদের বাড়িতে এসেছিলো।দেখতে শুনতে ভালোই,
আমি কীছুই বুজতে পারলাম না কী হচ্ছে
ছেলেটা বললো।তার আর রিনির আপনারা বিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু এখন মেনে নিচ্ছেন না।তাই আমরা আর
এই বিষয় নিয়ে আগাতে চাই না,ভালো থাকবেন বলেই ফোন কেটে দিলেন। মামুর মাথাই যেনো আকাশ ভেঙে পড়লো। তখন রিয়ান ভাইয়া বললো। আব্বু এতো চিন্তা করার কী আছে। তোমরা কী রিনিকে ঘাড় থেকে নামাতে চাইছো।
কী সব বলছিস মাথা ঠিক আছে তোর রিয়ান।রিনি আমার মেয়ে ওকে কোনো দিন ও বোঝা মনে করিনি যে ঘাড় থেকে নামাবো।
আমার কথা হলো এমন বাজে কথা কে ছড়ালো। আর কেনোই বা ছড়ালো। আমি ও তাই চিন্তা করছি কী করলো কাজটা,তবে করেছে ভালোই করেছে,আমার এখন বিয়ে করার কোনো শখ নাই।আর না এই পরিবার ছাড়ার কোনো শখ আছে।